বিদ্যুৎ সরবরাহ দপ্তরের ‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’ এ নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ, বিদ্যুৎ বিভ্রাট/বিল/মিটার সংক্রামত্ম অভিযোগ, বিল পরিশোধের ব্যবস্থাপত্র সকল ধরনের অভিযোগ জানানো যাবে এবং এতদসংক্রামত্ম বিষয়ে তথ্য পাওয়া যাবে।
নতুন সংযোগ গ্রহণঃ
· ‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’ থেকে নতুন সংযোগের আবেদনপত্র পাওয়া যাবে।
· আবেদনপত্রটি যথাযথভাবে পূরণ করে নির্ধারিত আবেদন ফি নির্দিষ্ট ব্যাংক বুথ/ শাখা অথবা ‘‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’’/ দপ্তরে জমা প্রদান করে জমা রশিদ ও প্রয়োজনীয় দলিলাদিসহ ‘গ্রাহকসেবা কেন্দ্র’-এ জমা করলে আপনাকে একটি নিবন্ধন নম্বরসহ পরবর্তী আগমনের তারিখ জানানো হবে।
· পরবর্তী আগমনের তারিখে যোগাযোগ করলে আপনাকে ডিমান্ড নোট ও প্রাক্কলন ইস্যু করা হবে। ‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’ সংলগ্ন ব্যাংক বুথ/নির্ধারিত ব্যাংক শাখায়/দপ্তরে ডিমান্ড নোটের উলিস্নখিত টাকা জমাপূর্বক জমার রশিদ প্রদর্শন করলে সংযোগ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিদ্যুৎ সংস্থা কর্তৃক সরবরাহকৃত অথবা বিদ্যুৎ সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত ক্রয়কৃত মিটার গ্রাহক জমা দিলে মিটার কার্ডসহ মিটার ১৫ (পনর) দিনের মধ্যে গ্রাহকের আঙ্গিনায় স্থাপন করা হবে। যদি সংযোগ প্রদান সম্ভবপর না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে আপনাকে একটি পত্র দেয়া হবে।
· পরবর্তী মাসের বিলিং সাইকেল অনুযায়ী গ্রাহকের প্রথম মাসের বিল জারী করা হবে।
· ‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’ থেকে নতুন সংযোগ গ্রহণের নিয়মাবলী ও এতদসংক্রামত্ম প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী সম্বলিত একটি পুসিত্মকা প্রয়োজন বোধে নির্ধারিত মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে সংগ্রহ করা যাবে।
বিল সংক্রামত্ম অভিযোগঃ
বিল সংক্রামত্ম যে কোন অভিযোগ যেমন- চলতি মাসের বিল পাওয়া যায়নি, বকেয়া বিল, অতিরিক্ত বিল ইত্যাদির জন্য ‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’-এ যোগাযোগ করলে তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব হলে তা নিস্পত্তি করা হবে। অন্যথায় একটি নিবন্ধন নম্বর দিয়ে পরবর্তী যোগাযোগের সময় জানিয়ে দেয়া হবে এবং পরবর্তী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে নিস্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিল পরিশোধঃ
· ‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’ সংলগ্ন ব্যাংক বুথ/নির্ধারিত ব্যাংক/দপ্তর-এ গ্রাহক বিল পরিশোধ করতে পারবেন।
· প্রি-পেমেন্ট মিটারিং এর আওতাভূক্ত এলাকায় ভেন্ডিং সেন্টার এ গিয়ে Card Key No. সহ সিস্নপ সংগ্রহের মাধ্যমে আগাম বিল পরিশোধ করা (Recharge) যাবে।
· ইলেকট্রনিক বিল পে- এর আওতাভূক্ত এলাকায় Point of Sale (POS) এর মাধ্যমে বিল পরিশোধ করা যাবে।
বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগঃ
বিদ্যুৎ সরবরাহের ইউনিটের নির্দিষ্ট ‘অভিযোগ কেন্দ্র’ অথবা ‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র’-এ আপনার বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগ জানানো হলে আপনাকে অভিযোগ নম্বর ও নিস্পত্তির সম্ভাব্য সময় জানিয়ে দেয়া হবে। অভিযোগ নম্বরের ক্রমানুসারে আপনার বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূরীভূত করার লক্ষ্যে ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিস্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে যদি নির্ধারিত সময়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দূরীভূত করা সম্ভব না হয়, তার কারণ গ্রাহককে অবহিত করা হবে।
নতুন সংযোগের জন্য দলিলাদি
নতুন সংযোগের জন্য আবেদনপত্রের সাথে নিম্নোক্ত দলিলাদি দাখিল করতে হবেঃ
· সংযোগ গ্রহণকারীর পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি সত্যায়িত ছবি।
· জমির মালিকানা দলিলের সত্যায়িত কপি।
· সিটি কর্পোরেশন/নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ/পৌরসভা/স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বাড়ীর অনুমোদিত সত্যায়িত নক্সা এবং অথবা সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/স্থানীয় কর্তৃপক্ষকর্তৃক নামজারীসহ হোল্ডিং নম্বর এর সত্যায়িত কপি ও দলিল অথবা দাগ নম্বর, খতিয়ান নম্বর, জমির দলিল, কমিশনারের সার্টিফিকেট (যেখানে নক্সা অনুমোদন নাই)।
· লোড চাহিদার পরিমাণ।
· জমি/ভবনের ভাড়ার (যদি প্রযোজ্য হয়) দলিল।
· ভাড়া ক্ষেত্রে মালিকের সম্মতিপত্রের দলিল।
· পূর্বের কোন সংযোগ থাকলে ঐ সংযোগের বিবরণ ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপি।
· অস্থায়ী সংযোগের ক্ষেত্রে বিবরণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
· বৈধ লাইসেন্সধারী কর্তৃক প্রদত্ত ইন্সটলেশন টেস্ট (ওয়্যারিং) সার্টিফিকেট।
· ট্রেড লাইসেন্স (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
· সংযোগ স্থানের নির্দেশক নক্সা।
· শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনের নিমিত্ত যথাযথ কর্তৃপক্ষর অনুমোদন।
·
· পাওয়ার ফ্যাক্টর ইমপ্রম্নভমেন্ট পস্নান্ট স্থাপন (শিল্পের ক্ষেত্রে)।
· সার্ভিস লাইন এর দৈর্ঘ্য ১০০ ফুটের বেশী হবে না।
· বহুতল আবাসিক/বাণিজ্যিক ভবন নির্মাতা ও মালিকের সাথে ফ্ল্যাট মালিকের চুক্তিনামার সত্যায়িত কপি।
৫০ কিঃ ওঃ এর উর্ধ্বে সংযোগের জন্য গ্রাহককে আরো যে দলিলাদি দাখিল করতে হবেঃ
· সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা অথবা সংশিস্নষ্ট হাউজিং কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত বাড়ীর নক্সায় (সত্যায়িত কপি) উপকেন্দ্রের লে-আউট পস্ন্যান।
· সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রাম।
· মিটারিং কক্ষ প্রদানের অঙ্গীকারনামা।
· উপকেন্দ্রে স্থাপিত সব যন্ত্রপাতির স্পেসিফিকেশন ও টেস্টে রেজাল্ট এবং বৈদ্যুতিক উপদেষ্টা ও প্রধান বিদ্যুৎ পরিদর্শকের দপ্তর থেকে প্রদত্ত উপকেন্দ্র সংক্রামত্ম ছাড়পত্র।
শিল্প-কারখানা ও ৬ তলার অধিক ভবনে সংযোগের জন্য গ্রাহককে আরো যে দলিলাদি দাখিল করতে হবেঃ
· পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
· ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর ছাড়পত্রের কপি।
নতুন সংযোগের জন্য আবেদন ফি
· সিংগেল ফেইজ (২-তার) ২৩০ ভোল্ট সংযোগের জন্য ১৫.০০ টাকা।
· থ্রী ফেইজ (৪-তার) ৪০০ ভোল্ট সংযোগের জন্য ১৫.০০ টাকা।
· থ্রী ফেইজ (৩-তার) ১১০০০ ভোল্ট সংযোগের জন্য ২৫০.০০ টাকা।
· অস্থায়ী (২-তার) ২৩০/(৪-তার) ৪০০ ভোল্ট সংযোগের জন্য ২৫০.০০ টাকা।
নতুন সংযোগের জন্য জামানতের পরিমাণ
· সিংগেল ফেইজ (২-তার) ২৩০ ভোল্ট আবাসিক ও বাণিজ্যিক সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোওয়াট লোডের জন্য ৩৭৫.০০ টাকা।
· থ্রী ফেইজ (৪-তার) ৪০০ ভোল্ট আবাসিক ও বাণিজ্যিক সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোওয়াট লোডের জন্য ৫৫০.০০ টাকা।
· থ্রী ফেইজ (৪-তার) ৪০০ ভোল্ট সেচ, অনাবাসিক ক্ষুদ্র শিল্প সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোওয়াট লোডের জন্য ৬০০.০০ টাকা।
· থ্রী ফেইজ (৩-তার) ১১০০০ ভোল্ট সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোওয়াট লোডের জন্য ৬০০.০০ টাকা।
সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান, বাণিজ্যিক কার্যক্রম এবং নির্মাণ কাজের নিমিত্ত স্বল্পকালীন সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ২৩০/৪০০ ভোল্ট বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য মুল্যহার শ্রেণী-ই এর জন্য প্রযোজ্য মূল্যহারকে ২ দ্বারা গুণ করতে হবে। ১১ কেভি ও ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য মূল্যহার সংশিস্নষ্ট শ্রেণীর জন্য প্রযোজ্য মূল্যহারকে ২ দ্বারা গুণ করতে হবে। ডিমান্ড চার্জ ও সার্ভিস প্রযোজ্য শ্রেণীর দ্বিগুণ হবে। গ্রাহক সংযোগ চার্জ এবং অতিরিক্ত হিসাবে অস্থায়ী সংযোগের সময়ের জন্য দৈনিক ৬ (ছয়) ঘন্টা বিদ্যুৎ ব্যবহারের ভিত্তিতে প্রাক্কলিত বিল জমা দিলে পরবর্তী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে অথবা গ্রাহকের চাহিদার দিন থেকে অস্থায়ী সংযোগ দেয়া হবে। গ্রাহকের জমা অর্থ মাসিক বিদ্যুৎ বিলের সাথে সমন্বয় করা হবে। যদি অস্থায়ী সংযোগ প্রদান করা সম্ভব না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে গ্রাহককে একটি পত্র দেয়া হবে।
লোড পরিবর্তন
· নতুন পরিবর্তন ফি প্রদান করতে হবে।
· চুক্তি পরিবর্তন ফি প্রদান করতে হবে।
· লোড বৃদ্ধির জন্য প্রযোজ্য অনুযায়ী কিলোওয়াট প্রতি বিদ্যমান হারে জামানত প্রদান করতে হবে।
· অতিরিক্ত লোডের জন্য সার্ভিস তার/মিটার বদলানোর প্রয়োজন হলে উক্ত ব্যয় গ্রাহককে বহন করতে হবে।
· প্রাক্কলন ও জামানতের অর্থ জমা দানের ৭ (সাত) দিনের মধ্যে লোড বৃদ্ধি কার্যকর করা হবে। যদি লোড বৃদ্ধি করা সম্ভবপর না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে গ্রাহককে একটি পত্র দেয়া হবে।
গ্রাহক ক্রয়সূত্রে/ওয়ারিশসূত্রে/লিজসূত্রে জায়গা বা প্রতিষ্ঠানের মালিক হলে সকল দলিলের সত্যায়িত ফটোকপি ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপিসহ নির্ধারিত ফি ব্যাংকে জমা করে আবেদন করতে হবে। সরেজমিন তদমত্ম করে নাম পরিবর্তনের জন্য বিদ্যমান হারে জামানত প্রদান করতে হবে। গ্রাহক জামানত বাবদ উক্ত বিল নির্ধারিত ব্যাংকের বুথ/শাখা/দপ্তরে পরিশোধ করে তার রসিদ সংশিস্নষ্ট দপ্তরে জমা দিলে ৭ (সাত) দিনের মধ্যে নাম পরিবর্তন কার্যকর করা হবে।
অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার, মিটারে হস্তক্ষে,জ্য্য্য্য্য্য্য’প, বাইপাস, বিনা অনুমতিতে সংযোগ গ্রহণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে আইনগত ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ আইনের [Electricity Act, 1910 & As Amended “The Electricity (Amendment) Act. 2006] ৩৯ ধারা অনুসারে এ ক্ষেত্রে ন্যুনতম ১ বছর হতে ৩ বছর পর্যমত্ম জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। তাছাড়া, অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের মূল্যের ৩ গুণ হারে (পেনাল হারে) বিল প্রদান করা হবে। এ ছাড়াও উক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহারের দ্বারা যদি বিদ্যুৎ সরবরাহ সংস্থার বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, মিটার, মিটারিং ইউনিট ইত্যাদিক্ষতিগ্রসত্ম হয় তবে ক্ষতিগ্রসত্ম বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, মিটার, মিটারিং ইউনিট ইত্যাদি পুনরায় সচল করা গেলে মেরামত খরচ অথবা সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত বা পুনরায় সচল করা যাবে না এরূপ সরঞ্জামের জন্য পুনঃস্থাপনের ব্যয়সহ প্রকৃত মূল্য আদায় করা হবে।
· পিক সময় ঃ বিকাল ৫টা থেকে রাত ১১টা পর্যমত্ম।
· অফ-পিক সময়ঃ রাত ১১টা থেকে পরদিন বিকাল ৫টা পর্যমত্ম।
· বিদ্যুতের মূল্যহারের সাথে ন্যূনতম চার্জ, ডিমান্ড চার্জ, সার্ভিস চার্জ ও অন্যান্য শর্তাবলীসহ মূল্য সংযোজন কর যথারীতি প্রযোজ্য হবে।
· বিদ্যুতের মূল্যহার সরকার কর্তৃক অনুমোদিত এবং পরিবর্তনযোগ্য।
· সান্ধ্য পিক-আওয়ারে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন। আপনার সাশ্রয়কৃত বিদ্যুৎ অন্যকে আলো জ্বালাতে সহায়তা করবে।
· সংযোগ বিচ্ছিন্নতা এড়াতে নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করম্নন এবং সারচার্জ পরিশোধের ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকুন।
· বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়কল্পে মানসম্মত এনার্জি সেভিং বাল্ব (CFL) ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার করম্নন।
· টিউব লাইটে Electronic Ballast ব্যবহার করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করম্নন।
· বিদ্যুৎ একটি মূল্যবান জাতীয় সম্পদ। দেশের বৃহত্তম স্বার্থে এই সম্পদের সুষ্ঠু ও পরিমিত ব্যবহারে ভূমিকা রাখুন।
· বৎসরামেত্ম বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ/ই.এস.ইউ. হতে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের প্রমাণ পত্র প্রদান করা হয়ে থাকে।
· মিটার রক্ষনাবেক্ষণের দায়িত্ব আপনার। এর সঠিক সুষ্ঠু অবস্থা ও সীলসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করম্নন।
· লোড শেডিং সংক্রামত্ম তথ্য সংস্থাসমূহের ওয়েব সাইট থেকে জানা যাবে। যদি কোন কারণে ওয়েব সাইট থেকে তথ্য না পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে সংশিস্নষ্ট এলাকার আওতাধীন কন্ট্রোল রম্নম/ অভিযোগ কেন্দ্র থেকে জানা যাবে।
· বিদ্যুৎ চুরি ও এর অবৈধ ব্যবহার থেকে নিজে বিরত থাকুন ও অন্যকে নিবৃত করম্নন। বিদ্যুৎ চুরি ও এর অবৈধ ব্যবহার রোধে আপনার জ্ঞাত তথ্য ‘‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র/ অভিযোগ কেন্দ্র’’- এ অবহিত করে সহযোগিতা করা আপনার দায়িত্ব।
· ইদানিং একটি সংঘবদ্ধ অসাধু চক্র চালু লাইন হতে ট্রান্সফরমার/বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি/ তার চুরির সাথে জড়িত। সুতরাং আপনার এলাকার উপরিউক্ত চুরি রোধে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করম্নন।